Home Blog

ডোমেইন হোস্টিং কিভাবে কানেক্ট করতে হয়? ডোমেইন পয়েন্ট কিভাবে করতে হয়? নেমসার্ভার কি? #techland360

0

ডোমেইন হোস্টিং কনেক্ট করতে হলে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবেঃ

১. প্রথমে আপনাকে একটি ডোমেইন ক্রয় করতে হবে যেটি আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হিসাবে ব্যবহার হবে। ডোমেইন ক্রয় করার জন্য আপনি অনলাইনে পাবেন অনেকগুলি রেজিস্ট্রার কোম্পানি, যেমন গুগল ডোমেইন, নেমচিপ ইত্যাদি।

২. একবার ডোমেইনটি ক্রয় করা হলে, এটি সম্পর্কিত হোস্টিং কোম্পানিতে কনফিগার করতে হবে। আপনি যেকোনো হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন, যেমন হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, এইচটিএমএল ইত্যাদি। হোস্টিং কোম্পানি আপনাকে একটি কন্ট্রোল প্যানেল সরবরাহ করবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট কনফিগার করতে পারবেন।

ডোমেইন পয়েন্ট কিভাবে করতে হয়?

ডোমেইন পয়েন্ট করতে হলে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

১. প্রথমে আপনার হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেলে লগ ইন করুন।

২. সেখানে আপনাকে “DNS Zone Editor” নামক একটি অপশন খুঁজে পেতে হবে। এই অপশনের মাধ্যমে আপনি আপনার ডোমেইনের DNS এর সেটিংস ম্যানেজ করতে পারবেন।

৩. একবার ডিএনএস জোন এডিটরে প্রবেশ করলে, আপনাকে দুটি ধাপে যেতে হবে। প্রথমে, আপনাকে “A Record” নামক একটি অপশন সিলেক্ট করতে হবে।

৪. এবার, আপনাকে আপনার হোস্টিং কোম্পানি থেকে প্রদত্ত ডিএনএস সার্ভারের ঠিকানা সেট করতে হবে। এই ঠিকানা আপনার হোস্টিং কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত করতে পারেন।

৫. দ্বিতীয় ধাপে, আপনাকে “CNAME Record” নামক একটি অপশন সিলেক্ট করতে হবে।

নেমসার্ভার কি?

নেমসার্ভার হল একটি কম্পিউটার সিস্টেম যা ইন্টারনেটে ব্যবহৃত হয় ডোমেইন নেম সিস্টেম (DNS) এর জন্য। এটি ডোমেইন নেম এবং এই ডোমেইন নেমকে প্রতিনিধিত্ব করে করে সেই ডোমেইনে সংযুক্ত সকল ইন্টারনেট রিসোর্সের (যেমন ওয়েবসাইট, ইমেল সার্ভার, ফাইল সার্ভার ইত্যাদি) ডোমেইন নেম কে আইপি এড্রেস এর মাধ্যমে সনাক্ত করে সেই ইন্টারনেট রিসোর্সগুলোকে পাওয়া ও ব্যবহার করা সম্ভব করে।

যেহেতু ডোমেইন নেম ব্যবহৃত হয় ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের সেবা গুলো চালানোর জন্য, তাই নেমসার্ভার একটি মহান রোল পালন করে এবং ইন্টারনেটের সমগ্র স্ট্রাকচারের কাজকে সহজতর করে ফেলে। নেমসার্ভার একটি মানুষ সম্পর্কিত একটি ডেটাবেজ মতো কাজ করে যেখানে প্রতিটি ডোমেইনের জন্য কম্পিউটারের আইপি এ

ওয়েব সার্ভার কি? কিভাবে বানাতে হয়? #techland360

0

ওয়েব সার্ভার হল একটি কম্পিউটার সিস্টেম যা ওয়েবসাইট হোস্ট করে। ওয়েব সার্ভার একটি সফটওয়্যার হতে পারে যা ইন্টারনেট প্রোটোকল ব্যবহার করে ওয়েব পেজ সার্ভ করতে সক্ষম।

ওয়েব সার্ভার ওয়েব হোস্টিং প্রদানকারী কোম্পানি বা ওয়েব সাইট মালিকের দ্বারা একটি ফিজিক্যাল কম্পিউটারে হোস্ট করা হয়। ওয়েব সার্ভারগুলি আইপি এড্রেস প্রদান করে যা ব্রাউজার দ্বারা অ্যাক্সেস করা যায়। ইউজার যখন ওয়েবসাইটে লিংক ক্লিক করেন বা ওয়েবসাইটের ঠিকানা ব্যার করেন তখন তার ব্রাউজার ওয়েব সার্ভারে অনুরোধ পাঠায় এবং সে সার্ভারের থেকে ওয়েবসাইটের তথ্য পাঠায়। ওয়েব সার্ভার এই অনুরোধ পেলে ওয়েবসাইটে সংগ্রহিত ডেটা প্রস্তুত করে ব্রাউজারে প্রেরণ করে যা ব্রাউজার

ডোমেইন স্থানান্তর কিভাবে করতে হয়? #techland360

0

ডোমেইন মানে হচ্ছে প্রত্যেকটা ওয়োবসাইটের একটি করে নাম। আর এই ডোমেন নেম সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে ICANN. যদি কোন প্রতিষ্ঠান ডোমেইন বিক্রি করতে চাই তাহলে তাকে ICANN এর কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হয়। আর যারা এই ডোমেইন বিক্রি করে থাকে তাদের রেজিষ্টারার / ডোমেইন প্রভাইডার বলে।

তাই আমরা যেকোন সময় আমাদের ডোমেইন যেকোন ডোমেইন প্রভাইডার এর কাছে ট্রান্সফার করতে পারি। একেই বলে ডোমেইন ট্রান্সফার। তো চলুন এখন দেখা যাক কিভাবে এই ডোমেইন ট্রন্সফার করা যেতে পারে।

ডোমেইন ট্রান্সফারের শর্তাবলি-
১. ডোমেইনটি কমপক্ষে ৬০ দিন আগে কেনা অথবা ট্রান্সফার করা হতে হবে।
২. ডোমেইনটি বর্তমান রেজিষ্টারে আনলক অবস্থায় থাকতে হবে।
৩. WHOIS এর ডাটাবেজে আপনার একটি সঠিক ইমেইল অ্যড্রেস থাকতে হবে।
৪. বর্তমান রেজিস্টারের সাথে আপনার যোগাযোগ থাকতে হবে।

এখন আপনি ডোমেইন ট্রান্সফার নিম্ম উপায়ে করবেন-
১. বর্তমান রেজিষ্টারে লগ ইন করে ক্লিক করবেন ডোমেইন ট্রান্সফার এ। তারপর সেখান থেকে আপনি একটি Auth/EPP কোড পাবেন।
২. নতুন রেজিষ্টারে লগ ইন করে ক্লিক করবেন ”ডোমেইন ট্রান্সফার টু আস/Domain Transfer to us” এরপর ডোমেইন নাম আর Auth/EPP কোড দিয়ে দিবেন। নিশ্চিত হওয়ার জন্য একটি মেইল দিতে পারে। চেক করে নিবেন।
৩. ট্রান্সফার কমপ্লিট হতে ৫-৭ দিন সময় লাগতে পারে।

এভাবে আপনি আপনার ডোমেইন ট্রান্সফার করতে পারবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

আইপি কি? কেন ব্যবহার করা হয়? #techland360

0

আইপি হচ্ছে ইন্টারনেট প্রোটোকল এর সংক্ষিপ্ত রূপ। Internet Protocol । আইপি দুই ধরনের হয়ে থাকে। স্ট্যাটিক আর ডায়নামিক

স্ট্যাটিক আইপি কাকে বলে?

যে আইপি সর্বদা স্থির থাকে তাকে স্ট্যাটিক আইপি বলে। যেমন, ফেসবুকে এর আইপি এড্রেস হচ্ছে 157.240.241.35 । আইনি ব্রাউজারে এই আইপি লিখে দিলে তা আপনাকে ফেসবুকে নিয়ে যাবে। এধরনের আইপি কে স্ট্যাটিক আইপি বলে।

ডাইনামিক আইপি কাকে বলে?

যে আইপি পরিবর্তনশীল সেগুলোকে ডাইনামিক আইপি বলে। আপনি মাঝে মাঝে আপনার ফোনের বা কম্পিউটারের আইপি চেক করলে বুঝতে পারবেন।

আইপি কি এবং কোথায় কেন লাগে?

ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত প্রত্যেকটি ডিভাইস কে নির্দিষ্ট করে জানতে আইপি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সেটা হতে পারে আপনার ফোন, বা আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বা যেকোন ডিভাইস যেটা ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে কাজ সম্পাদন করে। কোন ডিভাইস টি কোথায় আছে সেটাও এই আইপি দিয়ে বের কার সম্ভব। এই আইপি দিয়ে আপনি কারো লোকেশন বের করতে পারেন। তবে যদি নির্দিষ্ট লোকেশন বের করতে হয় তবে তার আইপি এবং ম্যাক এড্রেস দুইটাই প্রয়োজন।

IPv4 কি এবং কেন ব্যবহার করা হয়?

ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্শন 4 হচ্ছে ইন্টারনেট প্রটোকল এর চতুর্থ ভার্সন। অর্থাৎ ইন্টারনেট প্রটোকল এর ভার্সন 4 । প্রটোকল এর ভেতরে IPv4 অন্যতম। প্রথম IPv4 ডিপ্লয় করা হয়েছিল SATNET তে 1982 সালে এবং আর্পানেট জানুয়ারি 1983 সালে। IPv4 32 বিট ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছিল তাই এর সংখ্যা দিন দিন কমে আসছে কারণ ব্যবহার কারীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। IPv4 দেখতে কিছুটা এরকম 198.168.56.215 । আর এ কারনেই IPv6 বানানো হয়েছে।

IPv6 কি এবং কেন ব্যবহার করা হয়?

ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্শন 6 হচ্ছে ইন্টারনেট প্রটোকল এর ষষ্ঠ ভার্সন। IPv4 এর সীমাবদ্ধতা দূর করতে IPv6 বানানো হয়েছে। IPv4 সর্বমোট 4294967296 টি অ্যাড্রেস তৈরি করতে পারে। কারণ এর বিট সংখ্যা 32। সেখানে IPv6 তৈরি করতে পারে 3.4×1038 টি অ্যাড্রেস। কারণ এর বিট সংখ্যা 128। যেটা দেখতে কিছুটা এরকম 2001:db8::8a2e:370:7334

নিজের আইপি অ্যাড্রেস কিভাবে চেক করব?

নিজের আইপি এড্রেস চেক করার জন্য আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন । ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ঢুকে আপনার আইপি অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন । আপনি গুগলে গিয়ে লিখবেন what is my IP? অথবা যদি আপনি উইনডোজ ইউজার হয়ে থাকেন তবে কমান্ড প্রম্পট ওপেন করে লিখবেন ipconfig তারপর ইন্টারে চাপ দিবেন এখানে আপনি ipv4 দেখতে পারবেন সাথে অন্যান্য কিছু তথ্যও দেখতে পারবেন।

ওয়েবসাইট বানানোর ধাপসমূহ। #techland360

0

প্রথমে ইন্টারনেট শুরুর দিকে ওয়েবসাইট ছিল একমাত্র অবলম্বন। ওয়েবসাইট ছিল মূল চাবিকাঠি। তবে বর্তমানে অ্যাপ অনেকটা জায়গা দখল করে নিয়েছে। তবে অ্যাপ পরিপূর্ণ ভাবে কাজ করাতে গেলে ওয়েবসাইট এর সাহায্য নেয়া লাগে।

আমরা বর্তমান যুগে এসে ইউটিউব ছাড়া তেমন কিছুই বুঝিনা । তবে এই ইউটিউব এক ধরনের ওয়েবসাইট । ইউটিউব ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট । তবে ওয়েবসাইট ছাড়া ইন্টারনেটে আর কিছু নেই বললেই চলে । অনেকেই আছে যারা মনে করেন ওয়েবসাইট বানানো খুবই কষ্টসাধ্য।

তাদেরকে বলতে চাই যে বর্তমান যুগে এসে ওয়েবসাইট বানানো খুবই খুবই সাধারণ একটি বিষয় । আজকাল যে কারও ওয়েবসাইট আছে । ছোটখাটো বিজনেস থেকে শুরু করে বড় ধরনের বিজনেস / ম্যান দেরও ওয়েবসাইট আছে । ওয়েবসাইট বানানোর কিছু সাধারন প্রক্রিয়া আমরা আজকের এই পোষ্ট টি থেকে জানতে পারবো। তো ওয়েবসাইট বানানোর জন্য প্রথমে আমাদের পছন্দ করতে হবে যে আমরা

ঠিক কি কারণে ওয়েবসাইট বানাবো?

বিভিন্ন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ ওয়েবসাইট বানানোর কাজে ব্যবহার করা হয় । প্রথমে আমাদের দেখে নিতে হবে আমাদের প্রয়োজন টা কি? সেই অনুপাতে আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট করতে হবে । এরপর ওয়েবসাইট টাকে সারাক্ষণ অনলাইন রাখার জন্য আমাদের হোস্টিং কিনতে হবে । ওয়েবসাইটে ফাইল হোস্ট করতে হবে। তার জন্য আমাদের একটি ডোমেইন ক্রয় করতে হবে । ডোমেইন নেম ক্রয় করার পর হোস্টিং এর সাথে আমাদের ডোমেইনটি যুক্ত করতে হবে । এরপর আমাদের প্রয়োজনীয় কন্ট্রোল প্যানেল এবং ওয়েবসাইট এর যাবতীয় তথ্যাদি আপলোড করতে হবে । এরপর ওয়েবসাইট টিকে সিকিউর করতে হবে এরপর কিছু সময় এর ভেতরেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট টা কে লাইভ ইন্টারনেটে দেখতে পারবেন । তবে ওয়েবসাইটের ফাংশনালিটি নির্ভর করে আপনার পছন্দকৃত ল্যাঙ্গুয়েজ এবং এর কোডিং এর উপর।

এরপর আপনি ধীরে ধীরে সাইটটিকে সিকিউর করবেন। এসএসএল ইনস্টল দিবেন। প্রয়োজনে নিজস্ব সার্ভার ইনস্টল দিবেন। ইচ্ছামত কোডিং করবেন। তারপর আপনি আপনার কাঙ্খিত সাইট বানাতে পারবেন। আপনি খুব সহজে একটি নিউজ ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। এত কিছু করতে না চাইলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করে নিবেন। তারপর ইচ্ছামত থিম ইনস্টল দিয়ে, সহজেই সম্পাদন করে নিবেন।

আজ এ পর‌্যন্তই। সামনে আরো জানবো।

কম্পিউটারে ডিসপ্লে না আসার কারণ কি? #techland360

0

কম্পিউটারে ডিসপ্লে না আসার কারণ বেশ কয়েকটি। কম্পিউটারের ডিসপ্লে না আসার কারণ হিসেবে মানুষ প্রথমে র‌্যামকে দায়ী করে এবং বলে র্যাম একমাত্র কারণ যার কারণে আপনার ডিসপ্লে আসছে না , অথবা আপনি র‌্যাম খুলে আবার পরিষ্কার করে নিন । তাহলে আপনার ডিসপ্লে ঠিক হয়ে যাবে । তবে আমার মতে বা আমার অভিজ্ঞতা থেকে যা দেখেছি তা আজ আপনাদের সামনে খুলে বললে । আপনি হয়তো বলবেন না যে শুধুমাত্র এই জিনিস টার কারনে ডিসপ্লে আসে না।

প্রথমে আমাদের বুঝতে হবে ঠিক কি কারনে ডিসপ্লে আসে না । কম্পিউটারে নো সিগনাল, মনিটরে নো সিগনাল দেখায় যখন কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সাথে মনিটর ঠিকমত কানেক্ট হতে পারেনা, ঠিক তখন নো সিগনাল দেখায়। এবার আমাদের জানতে হবে

সিপিইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এর ভেতরে কি এমন থাকে যার কারণে ডিসপ্লে আসে ?

কম্পিউটারে বেসিক জিনিস গুলো থাকে সেগুলো হচ্ছে পাওয়ার সাপ্লাই। হার্ডডিস্ক, সিডি রম, গ্রাফিক্স কার্ড, মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‌্যাম এবং আনুষাঙ্গিক কিছু জিনিস।

এদের ভেতরে ডিসপ্লে না আসার কারণ হিসেবে প্রধানত তিনটি জিনিস কাজ করে। সেটি হচ্ছে র্যাম, মাদারবোর্ড এবং প্রসেসর । তবে মাদারবোর্ডে যদি পাওয়ার না থাকে তাহলে স্বভাবতই ডিসপ্লেতে কিছু আসবে না । তো এক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে যে পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে কিনা। পাওয়ার সাপ্লাই যদি ঠিক থাকে তাহলে দেখতে হবে মাদারবোর্ড ঠিক আছে কিনা । মাদারবোর্ডের পাওয়ার না আসলে প্রসেসরে পাওয়া যাবে না স্বভাবতই । তাই প্রথমে চেক করতে হবে পাওয়ার সাপ্লাই । তারপরে মাদারবোর্ড , তারপর চেক করতে হবে প্রসেসর ঠিক আছে কিনা , বা প্রসেসর এর কানেকশন/পিন গুলো ঠিক মতো লেগে আছে কিনা । এর পরে র‌্যামে কোন সমস্যা আছে কিনা । এরপর যদি আপনার গ্রাফিক্স কার্ড ইন্সটল করা থাকে তাহলে আপনাকে গ্রাফিক্স কার্ডের দিকে নজর দিতে হবে । কারণ গ্রাফিক্স কার্ড এমন একটি সার্কিট বোর্ড যেটা ডিসপ্লে ঠিকঠাক এবং ভালো দেখানোর জন্য ব্যবহার করা হয় । তবে যদি গ্রাফিক্স কার্ড না থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনাকে মাদারবোর্ড, প্রসেসর এবং র্যাম এর দিকে নজর দিতে হবে । এখানে হার্ডডিস্ক, সিডি রম বা অন্যান্য আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র গুলো ডিসপ্লে না আসার কারণ হিসেবে থাকে না । তবে হার্ডডিক্স এর সমস্যা থাকলে আপনি ডিসপ্লে তে কিছু নাও দেখতে পারেন । এটা এক্সেপশনাল। তবে এগুলো দেখার পূর্বে আপনি দেখে নেবেন যে আপনার মনিটরে ঠিকঠাক পাওয়ার সাপ্লাই যাচ্ছে কিনা এবং যে কেবল টা দিয়ে মনিটর থেকে সিপিইউ তে কানেকশন দেওয়া হয় যেটাকে বলে ভিজিএ ক্যাবল অথবা এইচডিএমআই ক্যাবল সেটা ঠিক আছে কিনা ।

পাওয়ার কেবল টা ঠিক থাকলে এবংমনিটর যদি ঠিকঠাক কাজ করে তো তারপরে আপনি দেখবেন যে কম্পিউটারের ভেতরে ওই তিনটা জিনিস ঠিকমত কাজ করছে কিনা । এই জিনিস গুলো ঠিকঠাক করে করতে পারলে আপনি আপনার কম্পিউটারে আবার আপনার পছন্দসই জিনিস দেখতে পাবেন । শুভকামনা রইলো আপনার কম্পিউটারের জন্য এবং অবশ্যই আপনার জন্যও।

বিসিসি বনাম সিসি। BCC vs CC in mail #techland360

0

আজকের এই পোষ্ট থেকে আপনারা জানতে পারবেন বিসিসি এবং সিসি কি জিনিস এবং এটা কেন ব্যবহার করা হয়।

আমরা সচরাচর ইমেইল করতে গিয়ে টু এর স্থলে আমাদের ক্লায়েন্ট এর ইমেইল এড্রেস দিয়ে থাকি। তবে আপনি খেয়াল করে দেখবেন, সেখানে সিসি আর বিসিসি নামে আরো দুইটা অপশন আছে । কেন এই টু এর পরিবর্তে এ দুটো অপশন রাখা হয়েছে? তা আপনি এই পোস্টটি পড়ার পর জানতে পারবেন।

প্রথমেই জেনে নিন এই বিসিসি মানে হচ্ছে ব্লাইন্ড কার্বন কপি । আর সি সি মানে হচ্ছে কার্বন কপি

যখন প্রেরক চাইনা যে তার প্রাপক বাকি ইমেইলগুলো দেখুক, তখন সে বিসিসি ব্যবহার করে। বিসিসি ব্যবহার করলে বা সেখানে গিয়ে আপনি যদি দুই বা ততোধিক প্রাপকগণ এর মেইল দেন তবে তারা একে অপরের ইমেইল কখনোই দেখতে পারবে না । এভাবে আপনি একই চিঠি, দুই বা ততোধিক ব্যক্তির কাছে দিতে পারবেন এবং তারা বুঝতেও পারবেনা।

আর আপনি যখন সিসি ব্যবহার করবেন তখন আপনার প্রাপকগণ একে অপরের ইমেইল এড্রেস দেখতে পারবেন। এভাবেও আপনি দুই বা ততোধিক ব্যক্তি কে বা প্রাপককে ইমেইল সেন্ড করতে পারবেন আর আপনি এই দুইটা জিনিসকে এই টু এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি ব্লাইন্ড কার্বন কপি এর ব্যবহার তখন করতে পারবেন যখন এমন কোন দুই বা ততোধিক ব্যক্তি কে আপনি জানাতে চান না যে, আপনি একই ইমেইল দিয়ে তাদের কে ইনভাইট করছেন । তবে যদি আপনারা একটি টিম হিসেবে কাজ করেন তখন আপনি সকল টিম মেম্বার দের ইমেইল এড্রেস এর আন্ডারে লিখতে পারবেন । সর্বোপরি বিষয়টা দাঁড়ায় যে আপনি যদি গোপন রেখে কাউকে একই ইমেইল করতে চান তখন ব্লাইন্ড কার্বন কপি ব্যবহার করবেন । আর আপনি যদি সকলের উদ্দেশ্যে মেইলটি করেন কোন দ্বিধা-দ্বন্ধ ছাড়া তো সেখানে আপনি সিসি এর ব্যবহার করবেন।

আশা করি পোষ্টটি পড়ে উপকৃত হবেন। এবং কিছু শিখতে পেরেছেন।

ভিপিএস বনাম শেয়ারড হোস্টিং। VPS vs Shared Hosting #techland360

0

আগে জানতে হবে হোস্টিং কি জিনিস! তারপর জানবো বিস্তারিত। মজার মজার টেকনোলোজি সম্পর্কিত ভিডিও পেতে নিচে দেওয়া চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিন।

Channel Link

ভিপিএস বনাম শেয়ারড হোস্টিং
ভিপিএস মানে হচ্ছে ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার । যেটা ওয়েব হোস্টিং এর অন্তর্গত । এটা ব্যবহার করে ওয়েব সাইট হোস্ট করা হয়। আর শেয়ার্ড হোস্টিং হচ্ছে যে হোস্টিং টা কয়েকজনের কাছে বিক্রি করা হয়েছে কিছু কিছু অংশ যেমন, কেউ 2gb জায়গা ক্রয় করেছে অথবা কেউ 5gb জায়গা ক্রয় করেছে অথবা কেউ 500mb জায়গা ক্রয় করেছে । তবে এগুলো একই হার্ডডিস্কে বা হোস্টিং এ আছে সেটাকে শেয়ার্ড হোস্টিং বলে । আর ভিপিএস হোস্টিং হচ্ছে যেটাতে কোন শেয়ার এর অংশ নেই । হোস্টিং টা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ক্লায়েন্টের জন্য বা ক্রেতার জন্য সেটআপ করা হয়েছে সেটা ভিপিএস শেয়ার্ড হোস্টিং । Simple Hosting এর তুলনায় VPS Hosting বেশি নিরাপদ ।

কোথা থেকে হোস্টিং কেনা যাবে?

আপনি যেকোন দেশ থেকে হোস্টিং কিনতে পারেন। যারা ডোমেইন বিক্রি করে তারাই মূলত হোস্টিং বিক্রি করে । বিভিন্ন দেশি কোম্পানি সুলভ মূল্যে হোস্টিং বিক্রি করে থাকে। কেউ বেশি কেউ কম।

হোস্টিং মূলত কি?

হোস্টিং মূলত একটি কম্পিউটার, যেটা 24/7 চালু থাকে এবং ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকে। আপনি আপনার কম্পিউটার টা কেউ হোস্টিং এ রূপান্তর করতে পারবেন। তার জন্য আপনার কম্পিউটার সব সময় চালু রাখতে হবে। এবং ইন্টারনেটে কানেক্ট থাকতে হবে। কিন্তু খুব কম মানুষই আছে যে, সারা দিন-রাত তার কম্পিউটারের সাথে বসে থাকতে চাইবে। আর তার সাথে আপনার প্রোগ্রামার স্কিল থাকতে হবে। এজন্য সবাই হোস্টিং কিনে নেয়। তবে বড় বড় কম্পানি এগুলো নিজেরাই করে কারণ তাদের ডাটা সিকিউরিটির কথা মাখায় রাখতে হয়।

কম্পিউটার আর ল্যাপটপের ভেতর পার্থক্য। #techland360

0

কম্পিউটার জিনিসটা আপনি আপনার ইচ্ছামত সাজাতে গোছাতে পারবেন। কিন্তু ল্যপটপের ক্ষেত্রে আপনি এমনটি করতে পারবেন না। মূলত কম্পিউটারকে বহনযোগ্য করার উদ্দেশ্যে ল্যাপটপ বানানো হয়েছিল । কিন্তু কম্পিউটারের মত সব রকম সুবিধা ল্যাপটপের দেওয়া হয়ে ওঠেনি বা দেওয়া যায়নি । সব জিনিসের যেমন সুবিধা এবং অসুবিধা থাকে, তেমনি কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা আছে । আর এই সুবিধা এবং অসুবিধা থাকার কারণেই আমরা এ দুটোকে আলাদা করতে পারি । এবং আমাদের প্রয়োজন মতো কিনতে পারি । তবে আমাদের দুইটা জিনিসই নিত্য প্রয়োজন।

কম্পিউটার এমন একটি ডিভাইস যেটার জন্য সবকিছু আলাদা আলাদা কিনতে হয় এবং আপনি যা ইচ্ছা তাই ব্যবহার করতে পারেন । আপনি এটাতে আপনার পছন্দমত পাওয়ার সাপ্লাই লাগাতে পারেন । আপনার পছন্দমত র্যাম লাগাতে পারেন । আপনার পছন্দমত কিবোর্ড, মাউস, প্রসেসর, গ্রাফিক্স কার্ড লাগাতে পারেন । কিন্তু ল্যাপটপ এমন কোন কিছুই আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না । কিছু সীমিত জিনিস থাকে যেগুলো আপনি ল্যাপটপ এ পরিবর্তন করতে পারেন । সেগুলো হচ্ছে র্যাম হার্ডডিক্স বা এসএসডি এবং কিবোর্ড । তবে ডিসপ্লের ক্ষেত্রে আপনি কিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন না । যেটা আছে সেটাই শুধুমাত্র চেঞ্জ করতে পারবেন, কিন্তু কোন ধরনের আপডেট করতে পারবেন না।

তবে ল্যাপটপ আপনি বহন করতে পারবেন এবং যেখানে ইচ্ছা সেখানে নিতে পারবেন । বর্তমানে কম্পিউটার এর সমতুল্য করে ল্যাপটপ তৈরি করা হচ্ছে । তবে গতির ক্ষেত্রে বা পারফর্মেন্স এর ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে , যেটা মানানসই । কম্পিউটারে বেশি পাওয়ার নেই, কিন্তু ল্যাপটপে এমন টা করেনা । ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাকআপ হিসেবে রাখা যায় । কিন্তু কম্পিউটারে ব্যাকআপ হিসেবে আপনাকে আলাদা করে ইউপিএস কিনতে হয় । ল্যাপটপের কিছু জিনিস থাকে যেগুলো আগে থেকে ইন্সটল করা । যেমন ব্লুটুথ এবং ওয়াইফাই রিসিভার, কিবোর্ড, টাচপ্যাড । কিন্তু কম্পিউটারের ক্ষেত্রে এগুলো সবই আলাদা আলাদা করে কিনতে হয় এবং নিজের মতো করে সেটাপ করতে হয়। পরিশেষে বলা যায় সবার গুরুত্ব সব জায়গা থেকে পরিমাপ করা যায় না।

কম্পিউটার ফাস্ট করবেন কিভাবে? No Software #techland360

0

কম্পিউটার ফাস্ট করতে হলে আপনাকে আগে জানতে, কম্পিউটার স্লো কেন হয়! এমন অনেক কারণ আছে যার জন্য কম্পিউটার স্লো হয়। আপনি যদি পুরনো দিনের কম্পিউটার ব্যবহার করেন তবে বর্তমান সফটওয়্যার এর তুলনায় আগের কম্পিউটার অবশ্যই স্লো হবে।

১. হার্ডওয়ারের কারণে

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঠান্ডা হওয়ার ব্যবস্থা না থাকলে কম্পিউটার স্লো হয়। কম্পিউটারের সহ্য ক্ষমতার উপরে সফটওয়্যার ব্যবহার করলে স্লো হয়। কম্পিউটারের কোন একটি ডিভাইস নষ্ট হয়ে গেলে বা সমস্যা হলে কম্পিউটার স্লো কাজ করে। কারণ কম্পিউটারের মৌলিক যন্ত্রাংশগুলোর যেকোনো একটি নষ্ট হলে অপরটি ঠিকভাবে কাজ করে না। যার ফলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায় অনেক ক্ষেত্রে বন্ধ হয়ে যায়।
কম্পিউটারের সিপিইউ তে ধুলাবালি জমলে বা পর্যাপ্ত পরিমাণ বাতাস প্রবাহ না হলে বা প্রসেসর ঠিকমতো ঠান্ডা না হলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। হার্ডওয়ার কম্বিনেশন অনেক সময় কম্পিউটার স্লো হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটা বটল নেক নামে পরিচিত। মাদারবোর্ড অথবা গ্রাফিক্স কার্ডের জন্য যে পরিমাণ ইলেকট্রিসিটি লাগবে তা যদি পাওয়ার সাপ্লাই দিতে না পারে সে ক্ষেত্রে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়।

২. সফটওয়্যার এর কারণে

সফটওয়্যার এর কারনে অনেক সময় কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। আপনি কি অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার করেন? তাহলে কিন্তু আপনার পর্যাপ্ত পরিমান জায়গা থাকা লাগবে Harddisk এ। আর যদি একসাথে অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার করলে বেশি RAM ব্যবহার করতে হবে। তবে এমন কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন না যেটা আপনার কম্পিউটার সহ্য করতে না পারে। যে সফটওয়্যার রান করতে 4 জিবি র‌্যাম লাগবে সেই সফটওয়্যার রান করতে যদি 4 জিবি ই ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কিম্পিউটার স্লো হতেই পারে। কারন অপারেটিং সিস্টেম ও তো চালাতে হবে। তাই সর্বদা র‌্যাম একটু বেশি রাখবেন। আর একইভাবে হার্ডডিস্কেও জায়গা বেশি রাখবেন। কিছু কিছু সফটওয়্যার আছে যেগুলো কম্পিউটার চালু হওয়ার সাথে সাথেই চালু হয়ে যায় । যেগুলোকে স্টার্টআপ সফটওয়্যার বলে । এই সফটওয়্যার গুলো যদি আপনার কাজে না লাগে তাহলে আপনি সেগুলো ডিলিট করে দিবেন। কারণ এইগুলো র‌্যামে জায়গা ব্যবহার করে । আর অবশ্যই সব সময় আপনার কম্পিউটারকে ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করবেন এবং যে সফটওয়্যারগুলো আপনার কম্পিউটারে চলতে পারবে না বা রিকোয়ারমেন্ট পূরণ করতে পারবে না , সেই সফটওয়্যার গুলো কম্পিউটারে চালাবেন না।